1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৭ অপরাহ্ন

বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে টাইম ফ্রেম নিয়ে কাজ করার পরামর্শ

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১০৫ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার মো. আব্দুল হালিম বলেছেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য বিএসইসি সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় আইনগুলো সংস্কার করা হয়েছে। বন্ড মার্কেটের উন্নয়নের জন্য আমাদের লক্ষ্য ও টাইম ফ্রেম নির্ধারণ করে কাজ করতে হবে। এর মাধ্যমে বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন হবে।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ডিএসই টাওয়ারের ডিএসই লাউঞ্জে ‘দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়ন: বাংলাদেশে বন্ড মার্কেটের একটি সমালোচনামূলক মূল্যায়ন এবং ওয়ে ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক ফোকাস গ্রুপ মিটিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই মিলে যদি চিন্তা করি বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করবো, তাহলে বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করা সম্ভব। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করেছি। আমাদের পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মাদ হাসান বাবুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার মো. আব্দুল হালিম।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম. সাইফুর রহমান মজুমদার। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএসইসি, মার্চেন্ট ব্যাংক, আইসিবি, আইসিএবি, আইসিএমএবি, ডিবিএ ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের বন্ড মার্কেটটি অন্যান্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। বর্তমানে ডিএসইতে মাত্র ১৩টি কর্পোরেট বন্ড আছে। এই বিষয়টি এখনও জনপ্রিয় করতে পারেনি। এখানে উন্নয়নের অনেক সুযোগ রয়েছে। আমরা দেখেছি, বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছে। মিনিসিপাল বন্ড থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে অর্থের যোগান দেওয়া হয় এবং বাজেট উন্নয়নেও সহায়তা করতে পারে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মাদ হাসান বাবু সমাপনী বক্তেব্যে বলেন, বাংলাদেশে বন্ড মার্কেট চালু রয়েছে অনেক দিন হয়ে গেছে। আমরা সেই অনুযায়ী উন্নতি করতে পারিনি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উন্নতি করতে হলে অবকাঠামো খাতে ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। এর মধ্যে ২০০ বিলিয়ন ডলারের এখনও সংস্থান হয়নি। আর এটি আমরা বন্ড মার্কেটের মাধ্যমে করতে পারি।

তিনি আরও বলেন, উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটের মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থায়ন করতে হবে। আর এ জন্য পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করতে হবে। আর বন্ড মার্কেটের উন্নয়নের জন্য আমাদের একটি রোড ম্যাপ ও একটি ইম্পলিমেন্টেশন প্ল্যান প্রয়োজন। এছাড়া, সুশাসন না থাকলে বন্ডের ক্ষেত্রে কোনো গ্যারান্টি কাজে আসবে না। তাই আমাদের সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংক, ইন্সুরেন্স, রেগুলেটরি বডির সঙ্গে আলোচনা করে বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন করতে হবে। এছাড়া, তিনি রেগুলেটরি অথরিটির মধ্যে সমন্বয়ের জন্য আলোচনার গুরুত্বারোপ করেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার মো. আব্দুল হালিম বলেছেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নের জন্য বিএসইসি সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এ জন্য প্রয়োজনীয় আইনগুলো সংস্কার করা হয়েছে। বন্ড মার্কেটের উন্নয়নের জন্য আমাদের লক্ষ্য ও টাইম ফ্রেম নির্ধারণ করে কাজ করতে হবে। এর মাধ্যমে বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন হবে।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ডিএসই টাওয়ারের ডিএসই লাউঞ্জে ‘দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়ন: বাংলাদেশে বন্ড মার্কেটের একটি সমালোচনামূলক মূল্যায়ন এবং ওয়ে ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক ফোকাস গ্রুপ মিটিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই মিলে যদি চিন্তা করি বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করবো, তাহলে বন্ড মার্কেটকে শক্তিশালী করা সম্ভব। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করেছি। আমাদের পুঁজিবাজারের ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মাদ হাসান বাবুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার মো. আব্দুল হালিম।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম. সাইফুর রহমান মজুমদার। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএসইসি, মার্চেন্ট ব্যাংক, আইসিবি, আইসিএবি, আইসিএমএবি, ডিবিএ ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের বন্ড মার্কেটটি অন্যান্য দেশের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। বর্তমানে ডিএসইতে মাত্র ১৩টি কর্পোরেট বন্ড আছে। এই বিষয়টি এখনও জনপ্রিয় করতে পারেনি। এখানে উন্নয়নের অনেক সুযোগ রয়েছে। আমরা দেখেছি, বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছে। মিনিসিপাল বন্ড থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে অর্থের যোগান দেওয়া হয় এবং বাজেট উন্নয়নেও সহায়তা করতে পারে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহাম্মাদ হাসান বাবু সমাপনী বক্তেব্যে বলেন, বাংলাদেশে বন্ড মার্কেট চালু রয়েছে অনেক দিন হয়ে গেছে। আমরা সেই অনুযায়ী উন্নতি করতে পারিনি। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের উন্নতি করতে হলে অবকাঠামো খাতে ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। এর মধ্যে ২০০ বিলিয়ন ডলারের এখনও সংস্থান হয়নি। আর এটি আমরা বন্ড মার্কেটের মাধ্যমে করতে পারি।

তিনি আরও বলেন, উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের ক্যাপিটাল মার্কেটের মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থায়ন করতে হবে। আর এ জন্য পুঁজিবাজারের উন্নয়ন করতে হবে। আর বন্ড মার্কেটের উন্নয়নের জন্য আমাদের একটি রোড ম্যাপ ও একটি ইম্পলিমেন্টেশন প্ল্যান প্রয়োজন। এছাড়া, সুশাসন না থাকলে বন্ডের ক্ষেত্রে কোনো গ্যারান্টি কাজে আসবে না। তাই আমাদের সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংক, ইন্সুরেন্স, রেগুলেটরি বডির সঙ্গে আলোচনা করে বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন করতে হবে। এছাড়া, তিনি রেগুলেটরি অথরিটির মধ্যে সমন্বয়ের জন্য আলোচনার গুরুত্বারোপ করেন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ