1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০১:৪৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও চালু থাকবে

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৬ জুন, ২০২১
  • ২৫০ বার দেখা হয়েছে
bsec-chairman

আগামী সোমবার থেকে সারাদেশে কঠোর লকডাউন চলাকালে ব্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অ‌্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

শুক্রবার (২৫ জুন) তথ‌্য মন্ত্রণালয়ের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার জানিয়েছেন, সোমবার (২৮ জুন) থেকে সাত দিন সারাদেশে কঠোর লকডাউন চলবে। এ সময় সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। আগামীকাল শনিবার কঠোর লকডাউনের বিষয়ে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানান তিনি।

কঠোর লকডাউনে পুঁজিবাজার খোলা থাকবে কি না, জানতে চাইলে বিএসইসির চেয়ারম‌্যান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘কঠোর লকডাউনে ব্যাংক খোলা থাকলে শেয়ারবাজারে লেনদেন চলবে। তবে, সেটা ব‌্যাংকিং কার্যক্রমের ওপর নির্ভর করবে। ব‌্যাংক খোলা থাকলে পুঁজিবাজারও সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে লকডাউন কার্যকর হয়েছে। তবে কোনো দেশেই শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকেনি। এর আগের লকডাউনেও আমাদের পুঁজিবাজার খোলা ছিল। তাই, এবারও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকার আশঙ্কা নেই। এ বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছুই নেই।’

তবে এর আগে কখনো ব্যাংক বন্ধ রাখার ঘটনা ঘটেনি। ২০২০ সালের মার্চে করোনা সংক্রমণ দেখা দেয়ার পর ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার পর যেসব প্রতিষ্ঠান খোলা ছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল ব্যাংক।

এরপর গত ৫ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ লকডাউন দেয়ার পরও সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা থাকে। আর ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউন দেয়ার পর প্রথমে ব্যাংক বন্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত জানালেও পরের বিজ্ঞপ্তিতে উল্টো ব্যাংকের সময় বাড়িয়ে দেয়া হয়।

তখন থেকে ধাপে ধাপে লকডাউনের মেয়াদ বাড়াতে থাকলে ব্যাংকের লেনদেনের সময়সীমা আরও বাড়িয়ে প্রায় স্বাভাবিক সময়ে নিয়ে আসা হয়।

একইভাবে পুঁজিবাজারের লেনদেনও সীমিত পরসরে শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে ব্যাংকের লেনদেন বৃদ্ধির সাথে পুঁজিবাজারের লেনদেনও বৃদ্ধি করা হয়। এক পর্যায়ে পুঁজিবাজারের লেনদেন স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসা হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ