1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৭:৫১ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

চাল বাদে বেড়েছে সব পণ্যের দাম

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৩১ মে, ২০২৪
  • ১১৭ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : কোরবানির ঈদে সব ধরনের মসলার চাহিদা থাকে বেশ। বিশেষ করে গরম মসলার। ঈদের এখনো বাকি তিন সপ্তাহ। এরই মধ্যে বেড়েছে এলাচ, দারুচিনি, হলুদ, শুকনো মরিচ ও ধনিয়ার দাম। তবে, কমেছে জিরা ও লবঙ্গের দাম।

শুক্রবার (৩১ মে) রাজধানীর কয়েকটি মসলার বাজার ঘুরে জানা যায়, বর্তমানে প্রতি কেজি জিরা ৬৫০ টাকা, এলাচ ৩৯০০ টাকা, লবঙ্গ ১৩৬০ টাকা, দারুচিনি ৩৭৫ টাকা, গোলমরিচ ৮০০ টাকা এবং জয়ত্রী ২৮০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

ডিমের বাজার ঘুরে জানা যায়, প্রতি পিস ব্রয়লার মুরগির ডিম ১৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা এক মাস আগেও ছিল ১০ টাকা। তবে অপরিবর্তিত আছে হাঁসের ডিমের দাম।

বাজারে আসতে শুরু করেছে বোরো চাল। এর ফলে দামও কমেছে। কেজিতে ৮-১০ টাকা কমেছে চালের দাম। এতে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

ব্যবসায়ীরা জানান, কিছু দিন আগেও ৫০ কেজির জিরাশাইল (মিনিকেট) চাল বিক্রি হয়েছে ৩৫০০-৩৫৫০ টাকায়, বিআর ২৮ জাতের চাল ৩২০০-৩২৫০ টাকায় এবং শম্পা চাল ৩৩০০ টাকায়।

দাম কমে এখন জিরাশাইল (মিনিকেট) ৩ হাজার ৫০ টাকা, বিআর ২৮ জাতের চাল ২৭৫০-২৮০০ টাকা এবং শম্পা চাল ২৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচাবাজার ঘুরে জানা যায়, সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের দামও। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকায়, যা গত সপ্তাহের চেয়ে কেজিতে ৫ টাকা বেশি।

এছাড়া আদা বা রসুন ২২০-২৪০ টাকার কমে মিলছে না। আলুর কেজি গত সপ্তাহে ৫০ টাকা থাকলেও তা বেড়ে ৫৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

প্রতি কেজি ধুন্দল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, ঝিঙে ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, বেগুন ৬০-৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা ও করলা ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি ৬০ টাকা ও লাউ ৬০-৮০ টাকা পিস। গাজর বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি, পেঁপে ৮০ টাকা, টমেটো ৫০-৬০ টাকা, আলু ৫৫-৬০ টাকা ও কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়।

মাংসের বাজার ঘুরে জানা যায়, প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি দরে। যা স্বাভাবিক সময়ে ৩০০-৩২০ টাকায় বিক্রি হয়।

মাছের বাজার ঘুরে জানা যায়, ছোট রুই প্রতি কেজি ৩২০-৩৫০ টাকায়, বড় রুই ৪০০ টাকায়, পাঙাশ ২৩০ টাকা, চিংড়ি আকার ভেদে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকায়, পাবদা ৪০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২২০ টাকায়, চাষের কই ২৮০ টাকায়, কাতল ৩৫০ টাকায়, গলসা প্রতি কেজি ৫৫০ টাকায়, টেংরা ৫৫০-৬০০ টাকায়, বড় শিং ৫৫০ টাকায়, ছোট শিং ৪০০ টাকায়, বড় বোয়াল ৭০০-৮০০ টাকায় ও বড় আইর ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ