1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৮:১২ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

মাদারীপুরে আগুনে পুড়ে গেল প্রতিবন্ধীর দোকান

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৯৫ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, মাদারীপুর : ছোট বেলায় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত দুই পা প্যারালাইসিস হয়ে যায় মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার বাসিন্দা সৈয়দ কাঞ্চনের। একা চলাফেরা করতে পারেন না তিনি। পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে ধারদেনা করে শুরু করেছিলেন একটি মুদি দোকান। চোখের সামনেই তার সেই অবলম্বর আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

গতকাল রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টার দিকে উপজেলার সৈয়দ আতাহার আলী এবতেদায়ী মাদরাসার সামনে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট লাগা আগুনে পুড়ে যায় সৈয়দ কাঞ্চনের দোকানটি। এতে প্রায় তিন লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

সৈয়দ কাঞ্চন উপজেলার বেতবাড়ী গ্রামের সৈয়দ সোমেদ আলীর ছেলে। দোকান থেকে হওয়া আয় দিয়ে স্ত্রী এবং দুই মেয়েকে নিয়ে সংসার চালাতেন তিনি।

সৈয়দ কাঞ্চন কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমি ধারদেনা করে মুদি দোকানটি শুরু করি। এই দোকান থেকে হওয়া আয় দিয়েই চলে আমার সংসার। গতকাল রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যাই। কিছুক্ষণ পরে শুনি আমার দোকানে আগুন লেগেছে। এসে দেখি, সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। দোকান হারিয়ে আমি এখন নিঃস্ব।

স্থানীয় বাসিন্দা শাহরিয়ার তুহিন মৃধা বলেন, সৈয়দ কাঞ্চন ছোট বেলায় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হন। এরপর তার দুটি পা প্যারালাইসিস হয়ে যায়। তিনি একা চলাফেরা করতে পারেন না। পরিবারের সাহায্য নিয়ে চলাচল করতে হয় তাকে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও তিনি ভিক্ষাবৃত্তি না করে ধারদেনা করে দোকান দিয়ে সংসার চালাচ্ছিলেন। দোকান পুড়ে যাওয়ায় পরিবারটি এখন নিঃস্ব হয়ে গেলো।

ডাসার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কানিজ আফরোজ বলেন, আমি ইতোমধ্যে সৈয়দ কাঞ্চনের পুড়ে যাওয়া দোকান পরিদর্শন করছি। অসহায় এই পরিবারটিকে উপজেলা পরিষদ থেকে সহযোগিতা করা হবে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ