1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ১০:৩৭ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

লভ্যাংশ না দিয়ে লজ্জার রেকর্ড একমি পেস্টিসাইডসের

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১
  • ২১৮ বার দেখা হয়েছে
Acme-pesticides

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির প্রথম বছর শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ না দিয়ে লজ্জার রেকর্ড গড়ল একমি পেস্টিসাইডস লিমিটেড।

সম্প্রতি কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা সংক্রান্ত পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বোর্ড সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য কোনো লভ্যাংশই ঘোষণা করেনি। যা কোম্পানিটির জন্য নি:সন্দেহে লজ্জার।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২.১২ টাকা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছিল ২ টাকা। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির মুনাফা ০.১২ টাকা বা ৬০ শতাংশ বেড়েছে। কোম্পানিটির মুনাফায় বড় উত্থান হলে শেয়ারহোল্ডারদের হতাশ করেছে কোম্পানিটি।

সমাপ্ত বছরে অর্থাৎ চলতি বছরের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৪৮ টাকায়।

এদিক শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়ার পর প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ার লেনদেন আজ (১৪ নভেম্বর) ১১ টাকায় শুরু হয়েছে। ‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত একমি পেস্টিসাইডসের ডিএসইতে ট্রেডিং কোড হচ্ছে : “ACMEPL” এবং কোম্পানি কোড হচ্ছে : ১৮৪৯৬।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এই শেয়ার দর ১ টাকা বা ১০ শতাংশ বেড়ে ১১ টাকায় শুরু হয়েছে। লেনদেনের দেড় ঘণ্টার মাথায় কোম্পানিটির ৩২১টি শেয়ার ৯ বার হাত বদল হয়েছে।

গত ১০ নভেম্বর কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে। আর এরও আগে ১২ অক্টোবর থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়।

চলতি বছরের ১৯ জুলাই বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৮৫তম সভায় কোম্পানিটিকে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়।

একমি পেস্টিসাইডস ৩০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ৩ কোটি শেয়ার ইস্যু করে।

উত্তোলনযোগ্য অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি কারখানার ভবন নির্মাণ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি স্থাপন, নতুন যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ক্রয়, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের নিরিক্ষিত আর্থিক বিবরনী অনুযায়ি শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৬.৮৪ টাকায়। এ কোম্পানিটির ওইসময়ের ১ম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে (ইপিএস) ০.৪৮ টাকা।

একমি পেস্টিসাইডস শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পরবর্তী ৪ বছর বোনাস শেয়ার দিতে পারবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বিএসইসি।

আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট।y

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ