1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

আইপিও কোটায় পরিবর্তন আসছে

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৪৫৬ বার দেখা হয়েছে
IPO-

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) কোটায় পরিবর্তন আসছে। নতুন নিয়মে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা বাড়তে পারে। আজ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সভায় চুড়ান্ত হতে পরে। নতুন আইনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা আরও ১৫ শতাংশ বাড়ানো হতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসইসির সূত্র মতে, আগামী ১লা এপ্রিল থেকে সকল সাধারণ বিনিয়োগকারীকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) শেয়ার দিতে চায়। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আইনটিতে কিছুটা পরিবর্তন আনতে চায় কমিশন।

বিএসইসি সূত্র মতে, বেশির ভাগ যোগ্য বিনিয়োগকারীর পুঁজিবাজারে কোন বিনিয়োগ নেই। অথচ তারা আইপিওর কোটা সুবিধা গ্রহণ করছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সুরক্ষা করতে চায় কমিশন। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে ইতোমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে কমিশন। পাবলিক ইস্যু রুলসেও কিছু পরিবর্তন আনতে কাজ করছে কমিশন।

সূত্র মতে, এর আগে গত কমিশনের ৬৯৩তম সভায় পাবলিক ইস্যু আইন ২০১৫ এর নতুন রুপ দিয়েছিলো পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)। আইনটিতে ২২টি সংশোধনীতে নতুন রুপে আইপিও আইন সংশোধনী এনেছিলো কমিশন। সেই সময়ে স্থির মূল্যে (ফিক্সড প্রাইস) পাবলিক ইস্যুর ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৪০% থেকে কমে ৩০% করা হয়। এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা (এনআরবি ব্যতিত) ৪০% থেকে বৃদ্ধি করে ৫০% করা হয়।

অন্যদিকে, বুক বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কোটা ৬০% থেকে কমিয়ে ৫০% এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা ৩০% থেকে বাড়িয়ে ৪০% হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ