1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

মানিকগঞ্জে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা করায় নারীর কারাদণ্ড

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১০৫ বার দেখা হয়েছে

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি : মানিকগঞ্জের শিবালয়ে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা করায় আমেনা বেগম (৩৯) নামের এক নারীকে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে মানিকগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক বেগম তানিয়া কামাল মামলার রায় ঘোষণা করেন। এসময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

সাজাপ্রাপ্ত আমেনা বেগম নওগার আত্রাই উপজেলার ভূপাড়া এলাকার মোহাম্মদ আরিফ হোসেনের স্ত্রী। তিনি কাজের সুবাধে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে টেপড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভুক্তভোগী শাহীনুজ্জামান বাবু জেলার শিবালয়ের শিবরামপুর এলাকার মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে।

এজহারপত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৬ মে শাহীনুজ্জামান বাবুকে আসামি করে শিবালয় থানায় নারী ও নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা করেন আমেনা বেগম। একই বছরের ৯ জুন অভিযুক্ত শাহীনুজ্জামান বাবুকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। মামলায় ৪ মাস কারাভোগের পর শাহীনুজ্জামান বাবু জামিনে বের হন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগটি তদন্ত করেন এবং মামলার অভিযোগের বিষয়ে কোনো সততা ও স্বাক্ষী না পাওয়ায় অভিযোগটি মিথ্যা বলে ট্রাইব্যুনালে চার্জশিট দাখিল করেন। একই সঙ্গে মামলার বাদী আমেনা বেগমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৭ ধারায় আইনগত ব্যবস্থার জন্য অনুরোধ করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম।

২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি মামলাটি খারিজ করেন বিচারক। এরপর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৭ ধারায় আমেনা বেগমের বিরুদ্ধে শাহীনুজ্জামান বাবু বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার পর থেকে আসামি আমেনা বেগম পলাতক রয়েছেন। মামলায় ৫ জনের স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আমেনা বেগমকে এক বছরের সাজা দেন বিচারক।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর একেএম নুরুল হুদা রুবেল রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ