1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১০১ বার দেখা হয়েছে

বরগুনা প্রতিনিধি : মায়ের সামনে থেকে মেয়েকে ফিল্মি স্টাইলে অপহরণ করার অভিযোগ উঠেছে। আট দিনে মেয়ের সন্ধান না পেয়ে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বরগুনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন অপহৃত স্কুলছাত্রীর বাবা।

ওই ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও সিনিয়র জেলা জজ মশিউর রহমান খান মামলা গ্রহণ করে বরগুনার গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কে সাত দিনের মধ্যে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। গত ১১ এপ্রিল বিকেলে বরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ রাওঘা গ্রাম থেকে তাকে অপহরণ করা হয়।

আমতলীর রাওঘা গ্রামের বাসিন্দা স্কুলছাত্রীর বাবা ওই ট্রাইব্যুনালে অভিযোগে বলেন, তার মেয়ে আমতলীর একটি স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। একই উপজেলার পশ্চিম চিলা খাসতবক গ্রামের মোশাররফ বেপারীর ছেলে বায়েজিদ (১৮) মেয়েকে পথেঘাটে উত্ত্যক্ত করত। তার মেয়ের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে তিনি বায়েজিদকে নিষেধ করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বায়েজিদের নেতৃত্বে একই এলাকার মাহিন বিশ্বাস, রাতুল বিশ্বাস, মোতাহার, মোশারফসহ কয়েকজন মিলে তার মেয়েকে জোর করে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

স্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘বায়েজিদের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী আমার সামনে থেকে মেয়েকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায়। আমি মা হয়েও মেয়েকে রক্ষা করতে পারিনি। বাধা দিলে আমাকে সন্ত্রাসীরা খুন-জখমের ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দেয়।’

স্কুল ছাত্রীর বাবা বলেন, ‘আমি আমতলী থানায় মামলা করতে যাই। থানা পুলিশ মামলা নেয়নি। আমি জানতে পেরেছি, আমার মেয়েকে আটকে রেখে ধর্ষণ করা হচ্ছে।’

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমতলী থানায় কেউ মামলা করতে আসেনি। কেউ মামলা করতে আসলে অবশ্যই মামলা নিতাম।’

বরগুনার ডিবি পুলিশের ওসি বশিরুল আলম রাইজিংবিডিকে বলেন, ‘আদালত থেকে অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন। আমরা কাজ শুরু করেছি।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ