1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৭:২০ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

মিয়ানমারের বিস্ফোরণের বিকট শব্দ, আতঙ্কে সেন্টমার্টিনবাসী

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ৯৬ বার দেখা হয়েছে

কক্সবাজার প্রতিনিধি : মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে গোলাগুলির শব্দ এতদিন টেকনাফের অন্যান্য সীমান্ত এলাকায় শোনা গেলেও এবার বিস্ফোরণের বিকট শব্দে কেঁপেছে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে একে একে বিস্ফোরণের শব্দে দ্বীপের বাসিন্দারা আতঙ্কে রয়েছে বলে জানিয়েছেন সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আকতার কামাল।

তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে মিয়ানমারের গুলির শব্দ কম শোনা গেলেও শুক্রবার বিকেলে এমন বিস্ফোরণ হয়েছে মনে হলো- পাশের গ্রাম থেকে কেউ বোমা নিক্ষেপ করেছে। এমন বিকট শব্দ আর শোনা যায়নি। এ নিয়ে সেন্টমার্টিনের মানুষ আতঙ্কে রয়েছে।

সেন্টমার্টিন মারমেইড রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী তৈয়ব উল্লাহ বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে কমবেশি গুলির শব্দ শুনতে পাই। তবে শুক্রবার বিকেলে বন্ধুবান্ধব যখন আড্ডা দিচ্ছিলাম তখন মিয়ানমারের বিস্ফোরণে নিজেরা চমকে উঠলাম। এমন বিকট শব্দ আগে শোনা যায়নি। বিস্ফোরণের শব্দে সবাই আতঙ্কে ছিলাম। তবে সন্ধ্যার পর থেকে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে না।’

বিগত কয়েকদিন ধরে টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় দুয়েকদিন পর পর মিয়ানমার থেকে ভারী অস্ত্রের বিকট শব্দ ভেসে আসছে। টেকনাফের সাবরাং, হ্নীলা, হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রামের লোকজন এসব বিকট শব্দে আতঙ্কে রয়েছে বলে জনপ্রতিনিধিরা জানিয়েছেন। তবে সীমান্তে বিজিবি’র টহল জোরদার থাকায় স্থানীয়রা একটু স্বস্তি পান বলে জানান।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ