1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন

‘ফ্লোর প্রাইস ভীতি’ কাটছে বিনিয়োগকারীদের

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০
  • ৩৫২ বার দেখা হয়েছে
Stock-up-600x337

ঈদের আগে সর্বশেষ কার্যদিবসে শেয়ার ও ইউনিট দর বৃদ্ধির চমক দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বাড়তে দেখা গেছে ১৬২টির। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা ১৬২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে বেশি দরে কিনেছেন। করোনার মাঝে এর আগে এত বেশি সংখ্যক কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে দেখা যায়নি। সম্প্রতি একদিন ১৩১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর বাড়তে দেখা যায়। মূলত ফ্লোর প্রাইস ভীতি কেটে যাওয়ার কারণেই বাজারচিত্র এমন দেখা যাচ্ছে।

বৃহস্পতিবার বাজার পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধির পাশাপাশি উল্লেখযোগ্যহারে বেড়েছে সূচক। বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক বৃদ্ধি পায় ৪৩ পয়েন্ট। দিনশেষে সূচকের অবস্থান হয় চার হাজার ২১৪ পয়েন্টে। এর মধ্য দিয়ে সূচক ফিরে গেছে সাড়ে চার মাস আগের অবস্থানে। এর আগে গত ১১ মার্চ সূচকের অবস্থান ছিল চার হাজার ২৩১ পয়েন্টে।

এদিকে বৃহস্পতিবার সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে আগের চেয়ে সন্তোষজনকহারে। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সর্বমোট ৫৮০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। তবে ব্লক মার্কেটে আগের দিনের চেয়ে বেশি লেনদেন হতে দেখা গেছে। এদিন ব্লক মার্কেটে মোট লেনদেন হয় ৮৩ কোটি টাকার শেয়ার। অর্থাৎ এই মার্কেটের লেনদেন বাদ দিলে মূল মার্কেটের লেনদেন দাঁড়ায় ৪৯৭ কোটি টাকা।

অন্যাদিকে বৃহস্পতিবারের খাতভিত্তিক বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষে ছিল বস্ত্র খাত। লেনদেনের শুরু থেকেই এই খাতের শেয়ারে নজর দেখা যায় বিনিয়োগকারীদের। বেশিরভাগ কোম্পানিতেই বিক্রেতার চেয়ে ক্রেতার সংখ্যা বেশি দেখা যায়। ফলে শেয়ারদরও বাড়তে থাকে। মোট লেনদেনে এই খাতের কোম্পানির অংশগ্রহণ দেখা যায় প্রায় ১৫ শতাংশ।

বস্ত্র খাতের শেয়ারে বেশি আগ্রহ থাকলেও মোট লেনদেনে এগিয়ে ছিল বিমা খাত। বৃহস্পতিবার এই খাতে আগের দিনের চেয়ে বিক্রির চাপ লক্ষ করা যায়। মুনাফা তোলেন বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী। মোট লেনদেনে এই খাতের অবদান ছিল ২১ শতাংশ। পরের অবস্থানে দেখা যায় ওষুধ ও রসায়ন খাত। মোট লেনদেন এই খাতের অবদান দেখতে পাওয়া যায় প্রায় ২০ শতাংশ। এছাড়া বৃহস্পতিবারের লেনদেনে প্রকৌশল, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং টেলিকমিউনিকেশন খাতের কিছুটা আধিপত্য দেখা যায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ