1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ১২:২১ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

ইসরায়েলের হামলায় এতিম হয়েছে ১৯ হাজার শিশু

  • আপডেট সময় : বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১০৮ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গাজা যুদ্ধের ভয়াবহতার মধ্যে জন্ম নেওয়া এক মাস বয়সী শিশুটি একটি ইনকিউবেটরে শুয়ে আছে। এই শিশুটি জন্মের পর বাবা-মায়ের স্পর্শই পায়নি। শিশুটির মা হান্না ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত হওয়ার পর সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে শিশুটির প্রসব হয়। হান্না তার মেয়ের নাম রাখা পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন না।

মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহের আল-আকসা হাসপাতালের নার্স ওয়ার্দা আল-আওদা বলেন, ‘আমরা তাকে শুধু হান্না আবু আমশার মেয়ে বলি।’

গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় অনেক ফিলিস্তিনি পরিবার প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। চিকিৎসক এবং উদ্ধারকারীদেরই পরিবারহীন এসব শিশুর যত্ন নেওয়ার প্রায়শই শোকাহত শিশুদের যত্ন নেওয়ার জন্য লড়াই করে।

ওয়ার্দা আল-আওদা বলেন,‘আমরা তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছি। তার আত্মীয়দের কাউকে পাওয়া যায়নি এবং আমরা জানি না তার বাবার কী হয়েছে।’

গাজার ২৩ লাখ জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক শিশু। নৃশংস যুদ্ধ তাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করেছে।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব-১৮ বয়সী ১১ হাজার ৫০০ শিশু নিহত হয়েছে। আহত শিশুর সংখ্যা এর চেয়েও অনেক বেশি।

অবশ্য ইউরো-মেডিটারেনিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটরের সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুসারে, গাজার ২৪ হাজারেরও বেশি শিশু পিতা-মাতার মধ্যে একজন বা উভয়কে হারিয়েছে।

জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ জানিয়েছে, আনুমানিক ১৯ হাজার শিশুর জন্য তাদের সবচেয়ে বড় উদ্বেগ, যারা এতিম বা তাদের দেখাশোনার জন্য কোনো প্রাপ্তবয়স্ক জীবিত নেই।

ইউনিসেফ প্যালেস্টাইনের যোগাযোগের প্রধান জোনাথন ক্রিকক্স দক্ষিণ গাজার রাফা থেকে বিবিসিকে বলেন, ‘এই শিশুদের মধ্যে অনেক শিশু ধ্বংসস্তূপের নিচে পাওয়া গেছে বা তাদের বাড়িতে বোমা হামলায় তারা বাবা-মাকে হারিয়েছে।’ অন্যদের ইসরায়েলি চেকপয়েন্ট, হাসপাতাল এবং রাস্তায় পাওয়া গেছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ