1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৭:১৪ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

ইউক্রেনের আরেকটি বড় শহর দখল করলো রাশিয়া

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৮৮ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাশিয়ার কাছে আরেকটি প্রধান শহর হাতছাড়া হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের সেনাপ্রধান ভ্যালেরি জালুঝনি। সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের শহর মারিংকা দখলের দাবি করে রাশিয়া। তার একদিন পরেই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় বিষয়টি নিশ্চিত করলেন ইউক্রেনের সেনাপ্রধান।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত কয়েক মাস ধরেই ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় মারিংকা দখলের জন্য ভয়াবহ যুদ্ধ চালিয়ে চাচ্ছিল রাশিয়া। অবশেষে শহরটির শতভাগ নিয়ন্ত্রণ পেলো তারা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ইউক্রেনে ‘সামরিক অভিযান’ শুরু করলে এই মারিংকাতেও যুদ্ধ শুরু হয়। এখান থেকে দনেৎস্কের রাজধানী দনেৎস্ক শহরের দূরত্ব একেবারে কম হওয়ায় মারিংকার কৌশলগত গুরুত্ব অনেক। এ শহরে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল ইউক্রেন।

মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনের সেনাপ্রধান বলেন, বেশ কয়েকমাস ধরেই মারিংকা শহর কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের মদ্যে চরম যুদ্ধ চলছিল। শহরটি রক্ষায় ইউক্রেনীয়দের প্রতিরোধকে বাখমুত যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেন তিনি। এ বছরের প্রথম দিকে বাখমুতের নিয়ন্ত্রণ নেয় রুশ সেনাবাহিনী।

জালুঝনি বলেন, মারিংকাতে যা হয়েছে, তা পুরোপুরি বাখমুত যুদ্ধের মতো ছিল। প্রতিটি গজ জায়গার জন্য যুদ্ধ হয়েছে। এখানে আমাদের সেনাদের অবস্থা বাখমুতের মতোই হয়েছে ও শেষ পর্যন্ত আমাদের পিছু হটতে হয়েছে। আমরা এখন মারিংকা শহরের বাইরে অবস্থান নিয়েছি। দুঃখজনক হলেও যুদ্ধ এমনই।

এর আগে সোমবার রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শইগু ঘোষণা করেছিলেন, মস্কোর সেনারা মারিংকাকে পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। ২০১৪ সালে পূর্ব ইউক্রেনের বিশাল একটি এলাকা রুশপন্থি স্থানীয়রা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়।

পূর্ব ইউক্রেনের দনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলের রাজধানী শহর ছিল রুশপন্থীদের দখলে। ২০২২ সালে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরে এসব অঞ্চলে বসবাসকারী রুশপন্থীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাতে শুরু করে ইউক্রেন। এই মারিংকা শহর থেকেই এসব হামলা চালাতো ইউক্রেন বাহিনী।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, ডয়েচে ভেলে

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ