1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৪:৪১ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

চার বছর পর পালিত হলো সার্ক সনদ দিবস

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৯২ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : চার বছর পর দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) সনদ দিবস পালিত হয়েছে।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এ উপলক্ষে সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সার্কের মহাসচিব রাষ্ট্রদূত গোলাম সারওয়ার এবং তার সহধর্মিনী তাসলিমা সারওয়ার কাঠমান্ডুর হোটেল রেডিসনে সার্কের ২৯তম সনদ দিবস উদযাপনের জন্য একটি সংবর্ধনার আয়োজন করেন।

নেপালের ভাইস প্রেসিডেন্ট রামসাহায় প্রসাদ যাদব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

স্মারক অনুষ্ঠানে নেপালের উপপ্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সাংবিধানিক সংস্থা, সরকার, নিরাপত্তা সংস্থা, সার্কের পর্যবেক্ষক দেশের মিশনসহ কূটনৈতিক মিশনের প্রধান, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়, মিডিয়া কর্মী এবং সমাজের সর্বস্তরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্র-সরকার প্রধানরা এই ঐতিহাসিক দিনটি স্মরণে বিশেষ বার্তা জারি করেছেন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত সারওয়ার বলেন, সার্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দারিদ্র্য বিমোচনসহ সহযোগিতার বেশকিছু সম্মত ক্ষেত্রে অবিচল অগ্রগতি করেছে, যেটিকে সার্কের নেতারা সার্কের অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি ২০২৩ সালের মধ্যে সার্কের অগ্রগতিও সংক্ষিপ্তভাবে পর্যালোচনা করেন যার মধ্যে রয়েছে এডিবি, ইউএনইএসসিএপি, জাপান সরকার, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র সরকার দ্বারা সমর্থিত চলমান কর্মসূচি, যা পুরোদমে চলছে। তাছাড়া সার্কের বিভিন্ন সদস্য রাষ্ট্রসমূহে অবস্থিত আঞ্চলিক কেন্দ্র এবং বিশেষায়িত সংস্থাগুলোর কার্যক্রম পুরোদমে এগিয়ে চলেছে।

তিনি আগামী বছরগুলোতে সার্কের কার্যক্রম আরও বেগবান করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সার্কের মহাসচিব আয়োজিত অনুষ্ঠানে আটটি সদস্য রাষ্ট্র থেকে তাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে চিত্রিত করে নৃত্যের একটি লাইভ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অন্তর্ভুক্ত ছিল।

উল্লেখ্য, দক্ষিণ এশীয় সাতটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকার প্রধানরা ৮ ডিসেম্বর ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশের ঢাকায় অনুষ্ঠিত প্রথম শীর্ষ সম্মেলনে সার্ক এর সনদ গ্রহণের মাধ্যমে বিশ্বের এক চতুর্থাংশেরও বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত বৃহত্তম আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে প্রতি বছর ৮ ডিসেম্বর সমগ্র দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে সার্ক সনদ দিবস হিসেবে পালিত হয়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ