1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

ঈশ্বরদীতে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৯৫ বার দেখা হয়েছে

জেলা প্রতিনিধি, পাবনা : পাবনার ঈশ্বরদীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সেকেন্দার শাহ হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ৮ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পাবনা বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আহসান তারেক এই রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষের বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট দেওয়ান মজনুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ঈশ্বরদী উপজেলার বাবুলচারা গ্রামের ইউসুফ আলী শাহর‌ ছেলে জিয়া শাহ ও মজিবর শাহ, মৃত গেদু শাহের ছেলে শাহজাহান শাহ, মৃত তফু শাহের ছেলে আতু শাহ, পরশ উল্লা শাহের সেন্টু শাহ ও মৃত গফুর শাহের ছেলে ইয়ারুল শাহ। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।

মামলার এজাহারে সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বাবুলচারা গ্রামের সিদ্দিকুর রহমান শাহের ছেলে সেকেন্দার শাহকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই জিন্নাত শাহ বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দুই আসামির মৃত্যু হওয়ায় ২০১১ সালের ৪ জানুয়ারি ১৪ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ এই রায় ঘোষণা করেন আদালত।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট দেওয়ান মজনুল হক এবং আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট কাজী সাইদুর রহমান। রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও আসামিরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন দাবি করেন উচ্চ আদালতে আপিল করার কথা জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ