1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০২:২৮ অপরাহ্ন

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভাষণ’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৯৪ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন সম্পাদিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভাষণ’ গ্রন্থটি মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে গণভবনে গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।

গ্রন্থটিতে জাতির পিতার মোট ৫৮ ভাষণ রয়েছে। প্রতিটি ভাষণের পূর্ণাঙ্গ অডিও ভার্সন কিউআর কোড সন্নিবেশিত রয়েছে। কিউআর কোডগুলো স্ক্যান করলে প্রতিটি ভাষণের পুরোপুরি শোনা যাবে। গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন শেখ হাসিনা। প্রকাশক মাওলা ব্রাদার্স। গণভবনে বইয়ের মোড়ক উন্মোচনে সম্পাদক মো. আকরাম-আল-হোসেন এবং মাওলা ব্রাদার্সের সত্ত্বাধিকারী আহমেদ মাহমুদুল হক উপস্থিত ছিলেন।

গ্রন্থটির প্রকাশক জানিয়েছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ইতিহাসের অমূল্য উপাদান। বাঙালি জাতির দুই সহস্রাব্দ প্রাচীন সংগ্রামী রাজনৈতিক ইতিহাসের ভেতর বঙ্গবন্ধু জ্যোতির্ময় প্রতিভায় উজ্জ্বল হয়ে আছেন তার অসামান্য সব ভাষণ গুণে।

‘তার ভাষণসমূহ একদিকে সংগ্রামী জীবনের পরিচয়কে উদ্ভাসিত করে, অন্যদিকে বাঙালির আত্মত্যাগের মহিমা এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তির সার্থক অভীপ্সাকে তুলে ধরেছে। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাঙালির অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির দীপ্ত সনদ।’

১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত ঐতিহাসিক বজ্রকন্ঠ ভাষণের ফলশ্রুতিতে দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়েছে। ঐতিহাসিক সেই ভাষণ-সূত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বঙ্গবন্ধু অর্জন করেছিলেন ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ নামের অভিধা। শুধু তাই নয়, সেই ভাষণটিকে ইউনেস্কো মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে (এমওডব্লিউ) অন্তর্ভুক্ত করে ‘ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’ (বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য) হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

সার্বিক বিচারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ভাষণে বাংলাদেশের মানুষের আত্ম-পরিচয়ের ইতিহাস দ্যুতিময় আলোকরেখায় গ্রন্থিত হয়েছে। এই গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত তার ভাষণসমূহ শুধু বাংলাদেশের মানুষের নয় সারা পৃথিবীর মানুষের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির দিশারী হিসেবে পথ দেখাবে বলে বিশ্বাস করা যায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ