1. [email protected] : বাংলারকন্ঠ : বাংলারকন্ঠ
  2. [email protected] : বাংলারকন্ঠ.কম : বাংলারকন্ঠ.কম
  3. [email protected] : nayan : nayan
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০৭:৪১ অপরাহ্ন
হেডলাইন :
ঋণ আদায়ের জন্য নিলামে এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা রোমানা রউফ চৌধুরী ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান পুনর্নির্বাচিত ঢাকা-রিয়াদ রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা সোনার দামে নতুন রেকর্ড, ভরি ছাড়াল ১ লাখ ৭২ হাজার ১২৭৮ কোটি টাকার গম, সার ও এলএনজি কিনবে সরকার বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্বশাসন নিয়ে যা জানালেন গভর্নর ঢাকায় আইশার ট্রাকস কাস্টমার মিট অ্যান্ড গ্রিট আয়োজন রানারের সাশ্রয়ী মূল্যে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত: অর্থ উপদেষ্টা চিকিৎসার জন্য আজ লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া প্রথমবারের মতো রাজধানীতে হলো “নিউ ইয়ার, নিউ মিশন’’ সম্মেলন

বিনিয়োগের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে কাগজ মুদ্রণ খাত, নিরাপদ স্থানে টেলিযোগাযোগ

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০২০
  • ৪৬২ বার দেখা হয়েছে
IMG_20200725_112916-600x329

মূল্য আয় অনুপাত বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরেই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকা কাগজ ও মুদ্রণ খাতের শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকি গত সপ্তাহে আরও বেড়েছে। অপরদিকে কয়েক মাস ধরেই অবমূল্যায়িত অবস্থায় পড়ে থাকায় ব্যাংক, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং সেবা ও আবাসন খাতের শেয়ারে বিনিয়োগ এখন মোটামুটি নিরাপদ স্থানে রয়েছে।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নির্ণয়ের অন্যতম হাতিয়ার মূল্য আয় অনুপাত (পিই)। যে প্রতিষ্ঠানের পিই যত কম, ওই কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ ঝুঁকি ততো কম ধরা হয়। সাধারণত ১০-১৫ পিইকে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ঝুঁকিমুক্ত ধরা হয়।

এই পিই’র ভিত্তিতে এখন দেশের বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কাগজ ও মুদ্রণ, ভ্রমণ এবং পাট খাত সব থেকে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। এই তিন খাতের পিই বর্তমানে ৩০-এর ওপরে রয়েছে। বিপরীতে কম ঝুঁকিতে থাকা ব্যাংক, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং সেবা ও আবাসন খাতের পিই ১২-এর নিচে অবস্থান করছে।

পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সার্বিকভাবে বিবেচনা করলে বর্তমান পুঁজিবাজার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নিরাপদ। কিন্তু বর্তমান করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে, শুধু পিই দিয়ে ঝুঁকি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়।

বর্তমানে একটি অস্বাভাবিক অবস্থা চলছে। এ বাজারে কোনো যুক্তি সঠিকভাবে কাজ করবে না।তারা বলছেন, এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের বিচক্ষণতার প্রমাণ দিতে হবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সার্বিক বিষয় ভালোভাবে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। হুজুগে বা গুজবে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে না।

ভালো মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিতে হবে।তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ২৬ পয়েন্টে। ডিএসইর সার্বিক মূল্য অনুপাতেরও নিচে রয়েছে ব্যাংক, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং সেবা ও আবাসন খাত।এর মধ্যে সব থেকে কম পিই রয়েছে ব্যাংক খাতের।

নানা সমস্যায় জর্জরিত ব্যাংকের শেয়ারের ব্যাপক দরপতনের কারণে এ খাতের পিই ৬ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে নেমে গেছে। দীর্ঘদিন ধরেই ব্যাংক খাতের পিই ৬-এর ঘরে রয়েছে। এছাড়া খাদ্য খাতের পিই ১১ দশমিক ২৫ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগের পিই ৯ দশমিক ৭১ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির পিই ১০ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং সেবা ও আবাসনের পিই ১১ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।অপরদিকে সবথেকে বেশি পিই রয়েছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতের। এ খাতের পিই ৪৪ দশমিক ৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

পিই ৩০-এর ওপরে থাকা বকি দুটি খাতের মধ্যে ভ্রমণ ও অবকাশের ৩০ দশমিক ৯০ পয়েন্টে এবং পাট খাত ৩০ দশমিক ২১ পয়েন্টে রয়েছে।বাকি খাতগুলোর মধ্যে বিমার ১২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট, তথ্য প্রযুক্তির ১৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে, প্রকৌশলের ১৩ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে, বস্ত্রের ১৩ দশমিক ৬১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এছাড়া ওষুধ ও রসায়নের ১৬ দশকি ৯০ পয়েন্টে, চামড়ার ২১ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে, বিবিধের ১৯ দশমকি ৯৮ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২১ দশমিক শূন্য ২ পয়েন্টে, সিরামিকের ২২ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে, সিমেন্টের ২৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ